রাজশাহী , মঙ্গলবার, ১৮ জুন ২০২৪, ৪ আষাঢ় ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :
পবিত্র ইদুল আযহা উপলক্ষে আগামী ১৬ জুন ২০২৪ থেকে ২১ জুন ২০২৪ তারিখ পর্যন্ত বাংলার জনপদের সকল কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। ২২ জুন ২০২৪ তারিখ থেকে পুনরায় সকল কার্যক্রম চালু থাকবে। ***ধন্যবাদ**

‘ভারতের বিপক্ষে নামলেই বাড়তি একটা জেদ চলে আসে’

  • আপডেটের সময় : ১০:০৭:৪৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১২ জুন ২০২০
  • ৫৯ টাইম ভিউ
Adds Banner_2024

জনপদ ডেস্কঃ গত ফেব্রুয়ারিতে শ্বাসরুদ্ধকর ফাইনাল ম্যাচে ভারতকে ৩ উইকেটে হারিয়ে বিশ্বকাপ জেতে টাইগার যুবারা, যা প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ ক্রিকেটের বৈশ্বিক শিরোপা অর্জন।

করোনাকালে ঘরবন্দি হয়ে সেই জয়ের সুখস্মৃতি রোমন্থন করলেন অনূর্ধ্ব-১৯ দলের বাঁহাতি স্পিনার রাকিবুল হাসান।

Trulli

সেই ম্যাচে জয় নিশ্চিতের রানটি করেছিলেন ১৭ বছর বয়সী এ বাঁহাতি স্পিনার।

সম্প্রতি এক ফেসবুক লাইভে তিনি বলেন, এটি কেন হয় জানি না, ভারতের বিপক্ষে খেলতে নামলে আমাদের বাড়তি একটা জেদ চলে আসে। ত্রিদেশীয় সিরিজ, এশিয়া কাপ– সবখানেই এমনটি দেখেছি। আমাদের আলাদাভাবে কাউকে উজ্জীবিত করতে হয় না। সবাই নিজে নিজেই আক্রমণাত্মক হয়ে যায়।

তিনি বলেন, ভারতের বিপক্ষে অন্য সব ম্যাচের মতো সেদিনের ফাইনাল ম্যাচেও আমাদের পেসাররা বেশ আক্রমণাত্মক বল করেছে। বিশেষ করে সাকিব বেশি আক্রমণাত্মক ছিল। অভিষেকে সুযোগ পেয়ে কাজে লাগিয়েছিল।

মূলত ২০১৮ সালের এশিয়া কাপের ফাইনালে ভারতের কাছে বাংলাদেশ দলের হেরে যাওয়ার সেই দুঃসহ দুঃখের তাড়না থেকেই বিশ্বকাপ জয় ছিনিয়ে এনেছিল বলে মনে করেন রাকিবুল।

তিনি বলেন, আমাদের জাতীয় দল তাদের বিপক্ষে এশিয়া কাপ ফাইনালে হেরেছিল। সেই সময় ভাগ্য আমাদের সঙ্গে ছিল না। সেই সময় অনেক বন্ধুবান্ধব বলতে শুরু করল– জাতীয় দলের মতো তোমরাও তাদের হারাতে পারবে না। এসব কথা আমাদের মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছিল। বারবারই মনে হচ্ছিল– ভারতকে হারাতে পারলে আমাদের সমর্থকরা একটু বেশিই খুশি হবে।

Adds Banner_2024

‘ভারতের বিপক্ষে নামলেই বাড়তি একটা জেদ চলে আসে’

আপডেটের সময় : ১০:০৭:৪৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১২ জুন ২০২০

জনপদ ডেস্কঃ গত ফেব্রুয়ারিতে শ্বাসরুদ্ধকর ফাইনাল ম্যাচে ভারতকে ৩ উইকেটে হারিয়ে বিশ্বকাপ জেতে টাইগার যুবারা, যা প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ ক্রিকেটের বৈশ্বিক শিরোপা অর্জন।

করোনাকালে ঘরবন্দি হয়ে সেই জয়ের সুখস্মৃতি রোমন্থন করলেন অনূর্ধ্ব-১৯ দলের বাঁহাতি স্পিনার রাকিবুল হাসান।

Trulli

সেই ম্যাচে জয় নিশ্চিতের রানটি করেছিলেন ১৭ বছর বয়সী এ বাঁহাতি স্পিনার।

সম্প্রতি এক ফেসবুক লাইভে তিনি বলেন, এটি কেন হয় জানি না, ভারতের বিপক্ষে খেলতে নামলে আমাদের বাড়তি একটা জেদ চলে আসে। ত্রিদেশীয় সিরিজ, এশিয়া কাপ– সবখানেই এমনটি দেখেছি। আমাদের আলাদাভাবে কাউকে উজ্জীবিত করতে হয় না। সবাই নিজে নিজেই আক্রমণাত্মক হয়ে যায়।

তিনি বলেন, ভারতের বিপক্ষে অন্য সব ম্যাচের মতো সেদিনের ফাইনাল ম্যাচেও আমাদের পেসাররা বেশ আক্রমণাত্মক বল করেছে। বিশেষ করে সাকিব বেশি আক্রমণাত্মক ছিল। অভিষেকে সুযোগ পেয়ে কাজে লাগিয়েছিল।

মূলত ২০১৮ সালের এশিয়া কাপের ফাইনালে ভারতের কাছে বাংলাদেশ দলের হেরে যাওয়ার সেই দুঃসহ দুঃখের তাড়না থেকেই বিশ্বকাপ জয় ছিনিয়ে এনেছিল বলে মনে করেন রাকিবুল।

তিনি বলেন, আমাদের জাতীয় দল তাদের বিপক্ষে এশিয়া কাপ ফাইনালে হেরেছিল। সেই সময় ভাগ্য আমাদের সঙ্গে ছিল না। সেই সময় অনেক বন্ধুবান্ধব বলতে শুরু করল– জাতীয় দলের মতো তোমরাও তাদের হারাতে পারবে না। এসব কথা আমাদের মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছিল। বারবারই মনে হচ্ছিল– ভারতকে হারাতে পারলে আমাদের সমর্থকরা একটু বেশিই খুশি হবে।